মসজিদে কুবা
ইসলামের ইতিহাসে সবচেয়ে ফজিলতপূর্ণ ও মর্যাদাসম্পন্ন মসজিদ তিনটি। মক্কার মসজিদুল হারাম, মদীনার মসজিদে নববী ও জেরুজালেমের মসজিদুল আকসা। এরপর হলো মসজিদে কুবা। এই মসজিদে নামাজ
ইসলামের ইতিহাসে সবচেয়ে ফজিলতপূর্ণ ও মর্যাদাসম্পন্ন মসজিদ তিনটি। মক্কার মসজিদুল হারাম, মদীনার মসজিদে নববী ও জেরুজালেমের মসজিদুল আকসা। এরপর হলো মসজিদে কুবা। এই মসজিদে নামাজ
হাদিস শরিফে এসেছেঃ- হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন- مَا بَيْنَ بَيْتِي وَمِنْبَرِي رَوْضَةٌ مِنْ رِيَاضِ الْجَنَّةِ وَمِنْبَرِي
মদীনার ঐতিহাসিক জান্নাতুল বাকী : মদিনায় মসজিদএ নববীর পাশে জান্নাতূল বাকী । আসল নাম গারকাতুল বাকী অথবা বাকী কবরস্থান। জান্নাতুল বাকি নামে সুপরিচিত । এটি
জান্নাতুল মুআল্লা মক্কা শরীফের প্রাচীনতম কবরস্থান। হারাম থেকে এক মাইলের দূরত্বে মক্কার উর্ধ্বভূমিতে তার অবস্থান। জান্নাতুল মুআল্লার পরিচয়ের জন্য এতটুকুই যথেষ্ট যে, এখানে শায়িত আছেন
মুসলিম স্থাপত্যের অনুপম নিদর্শন মসজিদে নববী। মসজিদে নববী মানে নবীর (স.) মসজিদ। ইসলাম ধর্মের প্রবর্তক মহানবী হযরত মুহাম্মদ (স.) মদিনা শরিফে এ মসজিদটি নির্মাণ করেন।
বাইতুল্লাহর চারপাশে যে মসজিদ তার নাম ‘আল মাসজিদুল হারাম’, যাতে এক রাকাত নামাযের ছওয়াব লক্ষ রাকাতের সমান। পক্ষান্তরে ‘হরম’ হচ্ছে মক্কা মুকাররমার ওই বিস্তীর্ণ এলাকা,
কোরআন ও হাদীসে হজ্ব ও উমরাহ পালনের অনেক ফযীলত বর্ণিত হয়েছে। এখানে কিছু ফযীলত বর্ণনা করা হল। ১. হজ্ব পূর্ববর্তী সকল গুনাহ মুছে দেয় আবু
হজ্ব একটি দৈহিক, আর্থিক ও আত্মিক ইবাদত। এতে যেমন আছে দীর্ঘ সফর ও বিশেষ স্থানে বিশেষ আমলের অপিরিহার্যতা তেমনি আছে গভীর রূহানিয়ত ও আধ্যাত্মিক তাৎপর্যের
হজ্ব ও উমরার গুরুত্ব ইসলামের মূল স্তম্ভসমূহের পঞ্চমটি হল হজ্বে বায়তুল্লাহ। ঈমান, নামায, যাকাত ও রোযার পরই হজ্বের অবস্থান। হজ্ব মূলত কায়িক ও আর্থিক উভয়ের
Privacy Policy । Terms & Conditions
Copyright © 2020 muzahidtravel.com